সেলিম আহম্মেদ স্টাফ রিপোর্টার
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শামসুল আলম ঝনু মিয়া ও তার ছেলে সদর ইউপি সদস্য সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদারের বিরুদ্ধে গোপনে জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিবর্তন করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন বলে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত মঙ্গলবার বিকেলে এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন, আশেক নূর, শহিদুল ইসলাম, সোহেল মিয়া, মোছা: গোলছেরা বেগমসহ ওই ইউনিয়নের ৬ জন ইউপি সদস্য বাদি হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে এ লিখিত অভিযোগটি দায়ের করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, জামালগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শামসুল আলম ওরফে ঝুনু মিয়া ও তার ছেলে সদর ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদার গোপনে উক্ত ইউনিয়নের কাউকে না জানিয়ে উপজেলা সদর থেকে ইউপি কার্যলয় সরিয়ে তার নিজ গ্রাম লক্ষীপুরে ওই ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণের জন্য স্থান নির্ধারণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন্। আর এ বিষয়টি জনসমক্ষে প্রকাশ পাওয়ার পরই এলাকার সাধারণ জনগণের মাঝে এ নিয়ে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। আপত্তিতে ইউপি সদস্যগণ আরো উল্লেখ করেন, জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সদস্যগণ জানতে পারেন উপজেলা চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে উপজেলা ভূমি অফিসারসহ অন্যান্য কর্মচারীগণ ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের কোন এক স্থান সরেজমিন পরির্দশন করেছেন। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং এলাকার জনসাধারণসহ এমনকি উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের কোনো জনপ্রতিনিধিকেও এ বিষয়ে অবগত করা হয়নি।
এ বিষয়ে জামালগঞ্জ সদর ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদার বলেন,‘বছর দুয়েক আগেই আমার পিতা উপজেলা চেয়ারম্যান নতুন ভবনের জন্য আমাদের গ্রাম লক্ষ্মীপুরে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দিয়েছেন। তখন আমার ছোট চাচা ওই ইউপির চেয়ারম্যান ছিলেন।
এ ব্যাপারে জামালগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শামছুল আলম ওরফে ঝনু মিয়া বলেন, অদূর ভবিষ্যতে জামালগঞ্জ সদরকে পৌরসভা করা হবে বলেই তৎকালীণ সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক শেখ রফিকুল ইসলাম মহোদয়ের বিশেষ সুপারিশেই তখন আমি ওই ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণের জন্য লক্ষ্মিপুর বাজারের পাশে ৪৩ শতাংশ জায়গা আমি নিজের টাকায় কিনে দিয়েছি। এটাই কি আমার অপরাধ?
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শামীম আল ইমরান বলেন,‘জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের নতুন ভবনের বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তবে এ বিষয়ে যদি ইউপি সদস্য সদস্যগণসহ স্থানীয় জনগণ না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই গণশুনানীর ব্যবস্থা করা হবে।
সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শামসুল আলম ঝনু মিয়া ও তার ছেলে সদর ইউপি সদস্য সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদারের বিরুদ্ধে গোপনে জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিবর্তন করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন বলে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত মঙ্গলবার বিকেলে এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে ইউপি সদস্য আনোয়ার হোসেন, আশেক নূর, শহিদুল ইসলাম, সোহেল মিয়া, মোছা: গোলছেরা বেগমসহ ওই ইউনিয়নের ৬ জন ইউপি সদস্য বাদি হয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে এ লিখিত অভিযোগটি দায়ের করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, জামালগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শামসুল আলম ওরফে ঝুনু মিয়া ও তার ছেলে সদর ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদার গোপনে উক্ত ইউনিয়নের কাউকে না জানিয়ে উপজেলা সদর থেকে ইউপি কার্যলয় সরিয়ে তার নিজ গ্রাম লক্ষীপুরে ওই ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণের জন্য স্থান নির্ধারণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন্। আর এ বিষয়টি জনসমক্ষে প্রকাশ পাওয়ার পরই এলাকার সাধারণ জনগণের মাঝে এ নিয়ে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। আপত্তিতে ইউপি সদস্যগণ আরো উল্লেখ করেন, জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের সদস্যগণ জানতে পারেন উপজেলা চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে উপজেলা ভূমি অফিসারসহ অন্যান্য কর্মচারীগণ ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের কোন এক স্থান সরেজমিন পরির্দশন করেছেন। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং এলাকার জনসাধারণসহ এমনকি উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের কোনো জনপ্রতিনিধিকেও এ বিষয়ে অবগত করা হয়নি।
এ বিষয়ে জামালগঞ্জ সদর ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদার বলেন,‘বছর দুয়েক আগেই আমার পিতা উপজেলা চেয়ারম্যান নতুন ভবনের জন্য আমাদের গ্রাম লক্ষ্মীপুরে জায়গা রেজিষ্ট্রি করে দিয়েছেন। তখন আমার ছোট চাচা ওই ইউপির চেয়ারম্যান ছিলেন।
এ ব্যাপারে জামালগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শামছুল আলম ওরফে ঝনু মিয়া বলেন, অদূর ভবিষ্যতে জামালগঞ্জ সদরকে পৌরসভা করা হবে বলেই তৎকালীণ সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক শেখ রফিকুল ইসলাম মহোদয়ের বিশেষ সুপারিশেই তখন আমি ওই ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণের জন্য লক্ষ্মিপুর বাজারের পাশে ৪৩ শতাংশ জায়গা আমি নিজের টাকায় কিনে দিয়েছি। এটাই কি আমার অপরাধ?
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শামীম আল ইমরান বলেন,‘জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের নতুন ভবনের বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। তবে এ বিষয়ে যদি ইউপি সদস্য সদস্যগণসহ স্থানীয় জনগণ না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই গণশুনানীর ব্যবস্থা করা হবে।
খবর বিভাগঃ
jamalganj
0 Comments: