শনিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৭

বিশ্বম্ভরপুরে দালাল মোবারকের জিম্মায় একটি পরিবার।

মোঃ আজিজুল ইসলাম-মোঃ শফিকুল ইসলাম (বিশ্বম্ভরপুর প্রতিনিধি সুনামগঞ্জ)
পুরনো শত্রুতার জের ধরে মানুষ কত কিছুইনা করতে পারে, আর এ শাস্থিও পেতে হয়। এমনটাই হয়েছে সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুরপুর উপজেলার ধনপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের গোলগাঁও গ্রামের শাহেদ আলীর বাড়িতে একটি পুরনো শত্রুতার জের ধরে তার ছেলে  দশম শ্রেনীর ছাত্র নুর আলম (১৬) কে জীবন অন্ধকারে ডেকে দিতে ছেয়েছিল সলুকাবাদ ইউনিয়নের মথুরকান্দি গ্রামের জামাত নেতা দালাল মোবারক। সে গোলগাঁও গ্রামের দশম শ্রেনীর পড়–য়া ছাত্রী ফুলেছা কে কৌশলে ছেলের নানার বাড়ি পাঠিয়ে দিয়ে নুর আলম কে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল দালাল মোবারক।  ছেলে মেয়ে উভয় পক্ষের নিশ্চিত একটি স্বপ্ন বাস্তবে জনাঞ্জলির জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে ছিল দালাল মোবারক। সরেজমিনে জানাযায় ঐ দালাল মোবারক টাকার বিনিময়ে এইধরনে একটি জঘন্য ষড়যন্ত  করে। নুর আলমের বাবার কাছে দালাল মোবারক একলক্ষ টাকা দাবি করে এবং বলে দেয় টাকা দিলে এই ঘটনার অবসান হবে। ছেলে পক্ষ টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় দালাল মোবারক ছেলের বাবাকে অনেক হুমাক দমকি দেয়। ঘটনাস্থলে মেয়ের পরিবারকে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময়, ঐ দালাল সাংবাদিককে মোবাইল ফোনে হুমকি দেয়। সাংবাদিক জিজ্ঞাসাবাদ করে আসার সময় রাস্তায় সাংবাদিকের মোটর সাইকেল আটক করার চেষ্টা করে, এবং এবং মোটরসাইকেলের চাবি নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে চাবি ফেরত দেয়, কিন্তু একটি শর্তবেধে দেয় যে, সংবাদ পত্রে যেন সটিক তথ্য না আসে। সাংবাদিক কোন কথা আমলে না নিয়ে, সেখান থেকে চলে আসতে চাইলে সে অনেক প্রকার হুমকি দমকি দিতে থাকে। পরে মোবারক মোবাইল ফোনে (০১৭৯০০৬৫২২৪)।  হুমকি দিয়ে বলে তোমাকে যা বলি শুন, তুমি এই ধরনের কোন নিউজ না করতে নিষেধ করতেছি। এর পরে মোবারক সাংবাদিকের অফিসে এসে অনেক উত্তেজিত ভাবে সাংবাদিকের উপর চড়াও হয়। একলক্ষ টাকার বিয়ষটি মোবারকের কাছে জানতে চাইলে সে কোন কথা না বলে চলে যায়। অন্যদিকে ধনপুর ইউনিয়রের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান এই পুর বিষটি এখনো আমি পুরোপুরি ভাবে জানিনা, শুধু মেয়ের পক্ষ থেকে কিছু জানা হয়েছে। চেয়ারম্যান আরও জানান যে মথুরকান্দির জামাত নেতা মোবারকের সাজানো নাটক।শুধু মেয়ের পক্ষ থেকে কিছু জানা হয়েছে। চেয়ারম্যান আরও জানান যে মথুরকান্দির জামাত নেতা মোবারকের সাজানো নাটক।

শেয়ার করুন

0 Comments: