শনিবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৮

জামালগঞ্জে এমপি রতনের পরিবর্তনের দাবিতে কর্মীসভা,

জামালগঞ্জে এমপি রতনের পরিবর্তনের দাবিতে কর্মীসভা,

সেলিম আহম্মেদ স্টাফ রিপোর্টার
আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা-জামালগঞ্জ-তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের বর্তমান এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের পরিবর্তনের দাবিতে আ.লীগের কর্মীসভায় এক মঞ্চে ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী।
মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন, এ আসন থেকে দুই বার নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ রফিকুল হক সোহেল, জেলা আওয়ামীলীগের জৈষ্ঠ্য সহ সভাপতি রেজাউল করিম শামীম, সাবেক চারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য প্রয়াত আব্দুল হেকিম চৌধুরীর জৈষ্ঠ্য পুত্র ও সাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রফিকুল হাসান চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের মানব বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট শামীমা শাহারিয়ার, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট হায়দার চৌধুরী লিটন ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির টিম সদস্য ও সাবেক যুগ্ম সচিব বিনয় ভূষন তালুকদার ভানু।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন এ আসনে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই ধর্মপাশা-জামালগঞ্জ ও তাহিরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দসহ সবক’টি ইউনিয়নের তৃনমূলের ত্যাগী ও পরিক্ষীত নেতা-কর্মীদেরকে মূল্যায়ন না করে নানানভাবে হয়রানী ও কোণঠাঁসা করে রেখেছেন, এবং তিনি এলাকায় বিএনপি-জামাতের লোকজন দিয়ে আলাদা একটি রতনলীগ তৈরী করে এলাকার সকল কার্যক্রম তাদেরকে দিয়েই পরিচালনা করে আসছেন।
আর এরই লক্ষে গত প্রায় ১ বছর আগে থেকেই এ তিনটি উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও কৃষকলীগসহ সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ঐক্য বদ্ধ হয়ে বিভিন্ন সভা সমাবেশে এ দাবি জানিয়ে আসার পর থেকেই এমপি রতনকে পরিবর্তনের দাবিটি এ আসনে জোরালো হয়ে উঠে।
তৃনমূলের এ দাবির সাথে একাত্বতা ঘোষণা করেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনের আওয়ামীলীগের ওই ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী এবং তাঁরাও গত প্রায় ২০-২৫ দিন ধরে এমপি রতনের পরিবর্তনের দাবিতে প্রায় প্রতিদিনই দলীয় নেতাকর্মীদেরকে সাথে নিয়ে একই মঞ্চে বিভিন্ন ইউনিয়নে কর্মী সমাবেশ করে যাচ্ছেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে এমপি রতনের পরিবর্তন ও নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করার লক্ষে স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের যৌথ উদ্যোগে এ সব কর্মী সমাবেশের আয়োজন করে যাচ্ছেন তাঁরা।
এরই ধারাবাহিকতায় আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় জামালগঞ্জ সদর উত্তর ইউনিয়ন  স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে মমিনপুর বাজার মাঠে হাজারো নেতা-কর্মীর উপস্থিতিতে এক কর্মী সমাবেশ অনুষ্টিত হয়।
সমাবেশে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রবীন নেতা মো. জাহেদ আলীর সভাপতিত্বে ও
উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. হেলাল আহম্মদ জয়ের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত এ কর্মী সমাবেশে ওই ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ছাড়াও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের জৈষ্ঠ্য সহ সভাপতি আলমগীর কবির, সহ সভাপতি এ্যাডভোকেট আব্দুল হাই তালুকদার, তফাজ্জল হোসেন সানু মিয়া, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোকাররম হোসেন, উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোবারক আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আনফর আলী টুকু, সহ সভাপতি ওয়ালী উল্লাহ্,উপজেলা আ.লীগ নেতা এমদাদুল হক, হাবিবুল্লাহ তালুকদার প্রমূখ।
সভায় বক্তারা বলেন, বর্তমান এমপি রতন কিংবা তার পরিবার কোনো দিন আ.লীগ করেন নাই। তাই আমরা আগামী নির্বাচনে এ আসনে মোয়াজ্জেম হোসেন রতনকে পরিবর্তন না করা পর্যন্ত আমাদের দলীয় এ সাংগঠনিক কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং আগামী নির্বাচনে এ আসনে রতন ছাড়া যাকেই নৌকা প্রতীক দেওয়া হয় আমরা তার পক্ষেই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাব ইনশাল্লাহ।

রবিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

দোয়ারাবাজারে পুলিশের অভিযানে পর্ণোবাহী কম্পিউটারসহ আটক ৭

দোয়ারাবাজারে পুলিশের অভিযানে পর্ণোবাহী কম্পিউটারসহ আটক ৭

এম এ মোতালিব ভুঁইয়া: গতকাল দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথাসহ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন নিউজে, যুবসমাজ ধ্বংসের পথে:দোয়ারাবাজারে প্রকাশ্যেই চলছে মোবাইলে পর্নোগ্রাফি ডাউন লোডের ব্যবসা খবর প্রকাশের জের ধরে বুধবার দোয়ারাবাজার থানার ওসি সুশীল রঞ্জন দাস এর নেতৃত্বে বিশেষ  অভিযানে নীল ছবি সম্বলিত ৫টি কম্পিউটার,১টি ল্যাবটব, ২টি হারডডিক্সসহ ৭জনকে আটক করেছে দোয়ারাবাজার থানা পুলিশ।আটককৃতরা হলেন উপজেলার নরসিংপুর বাজারের ব্যবসায়ী রউফ ট্রেডাসের মালিক সোনাইত্যা গ্রামের আব্দুর রহিমের পুত্র আব্দুর রউফ(২৩),রহিমের পাড়া নিবাসী মৃত সেকান্দর আলীর পুত্র রবিউল ইসলাম (২২),আরিফ টেলিকমের মালিক নরসিংপুর গ্রামের মৃত আব্দুর ছাত্তারের পুত্র ফরহাদ আলম(২৮),মাদার টেলিকমের মালিক কালাপুশী গ্রামের সফিকুল ইসলামের পুত্র কামরুল ইসলাম(২৩),নোমান টেলিকমের মালিক নরসিংপুর গ্রামের আব্দুল হকের পুত্র তোফাজ্জল হক লিমন(২৩),হারুন টেলিকমের মালিক দক্ষিণ শ্রীপুর গ্রামের মৃত সিকান্দর আলীর পুত্র হারুন মিয়া(২২),ছাতক উপজেলার নোয়ারাই ইসলামপুর গ্রামের আব্দুল মোতালিবের পুত্র মো:মারুফ (২৬) । জানা যায়,
দোয়ারাবাজারে মোবাইলে মেমোরি ডাউন লোডের দোকানগুলোতে প্রকাশ্যেই চলছে পর্নোগ্রাফি ডাউন লোডের ব্যবসা। যে কারণে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও উঠতি বয়সের সন্তানদের নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে অভিভাবক মহল। দেশের অবৈধ এ পর্নোগ্রাফি ও অশ্লীল ভিডিও চিত্র মোবাইলের মেমোরিতে ধারণ ও বিপনণ ব্যবসা প্রতিহত করার লক্ষ্যে  একটি আইন থাকলেও সরকারের প্রনীত এ আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে উপজেলার কম্পিউটারের দোকান থেকে দেদাচ্ছে চালানো হচ্ছে অবৈধ অশ্লীল ভিডিও চিত্রের লোড কার্যক্রম। দোয়ারাবাজার উপজেলার নরসিংপুর বাজার, বাংলাবাজার,
বগুলাবাজার,মহব্বতপুর বাজার,পশ্চিম বাংলাবাজার,চকবাজার,টেংরাবাজার,টেবলাইবাজার,বালিউড়াবাজার,চাইরগাও বাজার,নাছিমপুর বাজার,আমবাড়ী বাজার,শ্রীপুরপান্ডারগাও নতুন বাজার,মঙ্গল পুর বাজার,দোহালিয়া বাজারসহ প্রায় বাজার, রাস্থার মোড়ে গড়ে উঠেছে  কম্পিউটারে মেমোরি ডাউন লোডের  দোকান। যেখানে উচ্চ শব্দে গান বাজানোর ফলে শব্দ দুষনে সুধী সমাজের যাতায়াতে প্রতিনিয়ত বিরম্বনায় পড়তে হয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে উপজেলার বিভিন্ন কম্পিউটারের দোকানে দিন রাত প্রকাশ্যেই মেমোরি লোড ও সিডি,ডিভিডি রাইটিং কর্মকান্ডের মাধ্যমে সমাজের জন্য ক্ষতিকর নীল ছবির জমজমাট ব্যবসা চলছে।
মাত্র ১০/১৫ টাকার বিনিময়ে খুব সহজেই এসব পর্নো ছবি লোড করতে পারায় দোকান গুলোতে উঠতি বয়সের যুবক ও ছাত্রদের ভীড় লেগেই থাকে।ফলে সমাজের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন পেশার মানুষ মোবাইলের মধ্যে পর্নো ছবি লোড করে দেখছে। যার ফলে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ বিপথগামী হচ্ছে। অপরদিকে স্কুল চলাকালে বিভিন্ন বাজারে কম্পিউটার দোকানগুলোতে নীল ছবি দেখানো হচ্ছে। এতে করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা পর্নোগ্রাফির দিকে আসক্ত হচ্ছে।উপজেলার সচেতন অভিভাবকগণ মনে করছেন অবৈধ এ পর্নো ছবি ব্যবসার ব্যবহৃত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান গুলোর সকল কম্পিউটার প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবিলম্বে জব্দ ও জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। নয়তো দিনে দিনে ধ্বংস হয়ে যাবে তাদের সন্তানদের জীবন।
তারই প্রেক্ষিতে  গতকাল বুধবার দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথাসহ বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন নিউজের প্রেক্ষিত্বে দোয়ারাবাজার থানার ওসি সুশীল রঞ্জন দাস এর নেতৃত্বে  উপজেলার নরসিংপুর বাজারে  অভিযান  পরিচালনা করেন। এ সময় অবৈধ নীলছবি সম্বলিত ৫টি কম্পিউটার, ২টি হারডডিক্স,১টি ল্যাবটব সহ ৭জনকে আটক করা হয়েছে। অভিযানে  দোয়ারাবাজার থানার ওসি সুশীল রঞ্জন দাস,এসআই রাজিব দত্ত,হাবিবুর রহমান,মঞ্জুরুল হক,ডিএসবি এসআই  বদরুল আলম, এএসআই শিবলু মজুমদার, আব্দুর রাজ্জাক।

এ ব্যপারে দোয়ারাবাজার থানার ওসি সুশীল রঞ্জন দাস বলেন পত্রিকায় খবর পেয়ে উপজেলার নরসিংপুর বাজারে অভিযান চালিয়ে নীলছবি সম্বলিত কম্পিউটার ল্যাবটব,হারডডিক্স সহ ৭জনকে আটক করেছি তাদের বিরুদ্বে আইনানুগ ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
যুবসমাজ ধ্বংসের পথে:দোয়ারাবাজারে প্রকাশ্যেই চলছে মোবাইলে পর্নোগ্রাফি ডাউন লোডের ব্যবসা

যুবসমাজ ধ্বংসের পথে:দোয়ারাবাজারে প্রকাশ্যেই চলছে মোবাইলে পর্নোগ্রাফি ডাউন লোডের ব্যবসা


এম এ মোতালিব ভুঁইয়া :
দোয়ারাবাজারে মোবাইলে মেমোরি ডাউন লোডের দোকানগুলোতে প্রকাশ্যেই চলছে পর্নোগ্রাফি ডাউন লোডের ব্যবসা। যে কারণে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও উঠতি বয়সের সন্তানদের নিয়ে বেকায়দায় পড়েছে অভিভাবক মহল। দেশের অবৈধ এ পর্নোগ্রাফি ও অশ্লীল ভিডিও চিত্র মোবাইলের মেমোরিতে ধারণ ও বিপনণ ব্যবসা প্রতিহত করার লক্ষ্যে  একটি আইন থাকলেও সরকারের প্রনীত এ আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে উপজেলার কম্পিউটারের দোকান থেকে দেদাচ্ছে চালানো হচ্ছে অবৈধ অশ্লীল ভিডিও চিত্রের লোড কার্যক্রম। দোয়ারাবাজার উপজেলার নরসিংপুর বাজার, বাংলাবাজার,
।বগুলাবাজার,মহব্বতপুর বাজার,পশ্চিম বাংলাবাজার,চকবাজার,টেংরাবাজার,টেবলাইবাজার,বালিউড়াবাজার,চাইরগাও বাজার,নাছিমপুর বাজার,আমবাড়ী বাজার,শ্রীপুরপান্ডারগাও নতুন বাজার,মঙ্গল পুর বাজার,দোহালিয়া বাজারসহ প্রায় বাজার, রাস্থার মোড়ে গড়ে উঠেছে  কম্পিউটারে মেমোরি ডাউন লোডের  দোকান।
যেখানে উচ্চ শব্দে গান বাজানোর ফলে শব্দ দুষনে সুধী সমাজের যাতায়াতে প্রতিনিয়ত বিরম্বনায় পড়তে হয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে উপজেলার বিভিন্ন কম্পিউটারের দোকানে দিন রাত প্রকাশ্যেই মেমোরি লোড ও সিডি,ডিভিডি রাইটিং কর্মকান্ডের মাধ্যমে সমাজের জন্য ক্ষতিকর নীল ছবির জমজমাট ব্যবসা চলছে। মাত্র ১০/১৫ টাকার বিনিময়ে খুব সহজেই এসব পর্নো ছবি লোড করতে পারায় দোকান গুলোতে উঠতি বয়সের যুবক ও ছাত্রদের ভীড় লেগেই থাকে।ফলে সমাজের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন পেশার মানুষ মোবাইলের মধ্যে পর্নো ছবি লোড করে দেখছে। যার ফলে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ বিপথগামী হচ্ছে। অপরদিকে স্কুল চলাকালে বিভিন্ন বাজারে কম্পিউটার দোকানগুলোতে নীল ছবি দেখানো হচ্ছে। এতে করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা পর্নোগ্রাফির দিকে আসক্ত হচ্ছে।উপজেলার সচেতন অভিভাবকগণ মনে করছেন অবৈধ এ পর্নো ছবি ব্যবসার ব্যবহৃত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান গুলোর সকল কম্পিউটার প্রশাসনের পক্ষ থেকে অবিলম্বে জব্দ ও জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। নয়তো দিনে দিনে ধ্বংস হয়ে যাবে তাদের সন্তানদের জীবন।

দোয়ারাবাজার থানার ওসি সুশীল রঞ্জন দাস বলেন, অশ্লীল সিডি-ভিসিডি বিক্রি  মোবাইলে আপলোড দণ্ডনীয় অপরাধ। দোয়ারাবাজার থানা এলাকায় কম্পিউটার  দোকানগুলোতে তা বিক্রি হচ্ছে- বিষয়টি আমি অবগত নয়। তবে খোঁজ-খবর নিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযানসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ ব্যাপারে  উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাজী মহুয়া মমতাজ জানান, দোয়ারাবাজার সদরে আমি কম্পিউটার চেক করেছি, অন্যান্য বাজারে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভ্রাম্যামাণ আদালতের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।