সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

বিশ্বম্ভরপুরে প্রতারক ভন্ড কবিরাজ ইসমাহিলের গ্যারাকলে অসহায় মানুষ।

আজিজুল ইসলাম বিশেষ প্রতিনিধি:
সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলাধীন ধনপুর ইউনিয়নের আনন্দ বাজার মসজিদের ঈমাম, ইসমাইল সে ধীর্ঘ দিন যাবৎ ভন্ড কবিরাজি করে আসছে। এক পর্যায় তার প্রমান পাওয়া গেছে, আক্তাপাড়া গ্রামে কবিরাজি করতে গেলে ভন্ড কবিরাজ ইসমাইল বলেন, এই ঘরের চার কোনায় তাবিজ রয়েছে সেই গুলো জী¡নের মাধ্যমে উঠাতে হবে। তখন যারা ছিলেন সবাই বললেন উঠানোর জন্য, তখন ঐ ভন্ড কবিরাজ ইসমাইল বাটি ছালনার একটি কৌশল করেন। ঐ কৌশলে মানুষের ছোখে ফাঁকি দিয়ে একটি তাবিজ তুলেদেন। সে আরো কৌশলে বলেন বাকি তাবিজ গুলো আজকে উটানো সম্ভব হবেনা আগামীকাল জ্বীন ঢেকে তাবিজ উঠানো হবে। এবং আমাকে (২২০০) টাকা দিতে হবে রোগীর বাড়ির মানুষ সহ সবাই রাজী হয়েছিল এবং (১২০০) টাকা অগ্রীম দিয়েছেন। কিন্তু সাধারণ মানুষকে সহজেই বুজিয়ে চলে যায়। পরের দিন ঐ ভন্ড কবিরাজ আসতে রাজী হয়নি, অনেকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে দশ মিনিটের মধ্যে আসছি বলে এইরকম প্রতারনা করেন রাত প্রাই (১২) ঘটিকার সময় পর্যন্ত, অপেক্ষা করেন রোগীর বাড়ির মানুষরা। ভন্ড কবিরাজ না আসায় অবশেষে রোগীর বাড়ি থেকে দুইজন মানুষ যাওয়া হয়, ভন্ড কবিরজের মসজিদে, সেখানে গিয়ে অনুরোধ করলে, টাকার বিনিময়ে আসতে রাজি হন ভন্ড কবিরাজ ইসমাইল। ভন্ড কবিরাজ ইসমাইল বলেন। তুলারাশি ছাড়া তাবিজ উঠানো সম্ভবনা,পরে সে আরো,টাকার লোভে রোগীর উপর জ্বীন ভর করেছিল। কিন্তূ মুলত জ্বীন ছিলনা তার বাস্তব প্রমাণ প্রতারক কবিরাজ সে নিজেই রোগীর হাতে তাবিজ তুলে দেন। প্রাণের বাংলাদেশের সরেজমিনে দেখা যায়। যে পুরো বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার মানুষ প্রতারনার শিকার হয়েছেন। ঐ ভুক্তভোগিরা বলেন আমাদের কাছ থেকে কবিরাজির জন্য অনেক টাকা নিয়েছে ইসমাইল হুজুর। মূলত কোন উপকার পেলাম না। কবিরাজ ইসমাইল বলেন,আক্তাপারা গ্রামের এই কাজ আমি করেছি, কিন্ত টাকা নেয়নি। তিনি (২২০০) টাকার কথা এরিয়ে যান। বলেন আমি কবিরাজি করার পরে শুধু গাড়ি ভাড়া বাবত তিনশত টাকা দিয়েছে। রোগীর বাড়ির লোকরা

শেয়ার করুন

0 Comments: